Editorial
এ যেন এক আবশ্যিক আত্মমেহন, নেশা, নিজের শরীরে জ্বলন্ত সিগারেটের ছ্যাকা দিয়ে অনির্বচনীয় শিৎকারে জগৎ বিচ্ছিন্ন কোনো আনন্দের উদযাপন। ছাব্বিশ বছর আগে শুদ্ধস্বর প্রকাশিত না হলে জগত-সংসারের কিছু আসতো যেতো না। এখনো এর অনলাইন প্রকাশের তাই আলাদা কোনো গুরুত্ব আছে বলে আমি মনে করি না;এক-স্বমেহন ছাড়া,দুই-শিৎকারের আনন্দ উদযাপন ছাড়া।এই আনন্দোৎযাপনের যাত্রাপথে কখনো আমি থেকে আমরা হয়েছি ,কখনো বা আমিও হারিয়ে যেতে যেতে ফিরে এসেছি। আবার আমরা থেকে আমি’র চক্ররথে ঘুরপাক খেতে খেতে আক্ষরিক অর্থেই সামাজিক,ধর্মিয় এবং আরো আরো সব গোড়ামির বিরুদ্ধে, কুপমুন্ডকতার বিরুদ্ধে এই পথ চলতি আড্ডার বেঞ্চটা একটা প্ল্যাটফর্ম হয়ে গেছে।মানুষ তার সব কাজেরই ব্যাখ্যা দাবি করে আর ব্যাখ্যা দিতে চায়।আমাদের ব্যাখ্যাটা খুব সরল, চাপাতির আঘাতে এদিক ওদিক হয়ে যাওয়া রক্ত-মগজে মাখামাখি বেঞ্চগুলো এখানে পেতে দিচ্ছি ফের। যারা আগে ছিলেন তারা, নতুন যারা উঁকি মারছেন তারাও লিখবেন। লিখতে লিখতে একদিন নিশ্চয়ই কিছু দাগ আঁকা হয়ে যাবে।যে দাগগুলো কোনো না কোনো ভাবে পথ নিদের্শনার কাজ করবে হয়ত।

We know hardly anything that is more powerful for our human dignity than the free word. In its extremes it…