মানস চৌধুরী

মানস চৌধুরীর জন্ম বরগুনায়, ১৯৬৯ সালে। তর্ক ও বিশ্লেষণে বেশি লেখালেখি করেছেন। ২০০২ থেকে সৃজনী সাহিত্য লিখতে শুরু করেছেন, মুখ্যত ছোটগল্প লেখেন, তবে সম্প্রতি একটা উপন্যাসিকা/নভেলা প্রকাশিত হয়েছে। ছয়টি গল্পগ্রন্থ এবং একটি গল্প সংকলন প্রকাশিত হয়েছে। জীবিকা হিসাবে তিনি শিক্ষকতা করেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে।

পাসপোর্ট

পাসপোর্ট   আলিমুর গাড়িটা নিয়ে ভিড়ের ভিতর থেকে নাক উঁচু করে আসছে। গাড়িটা দেখার পরে মারুফের উত্তেজনা খানিকটা লাঘব হয়। সামনে আসার পর মারুফ হুড়ুম ধাড়ুম করে দরজাটা খুলে ভেতরে বসে। গজগজানিটা ও মুখে বলবে কিনা সেটা নিয়ে মাথায় এক ধরনের অশান্তি কাজ করছে। তবে গজগজানি শোনানোর জন্য ড্রাইভার কোনো ভালো পাত্র নয় সেটা মারুফের

‘আমি’টার (বহুবিধ) প্রদর্শনী আর মেনিফেস্টো

পোশাক প্রতীক – বৈভবের, খান্দানের, ব্রান্ডের, আনুগত্যের, পক্ষপাতের, দলবদ্ধতার, প্রতিবাদের, সংক্ষুব্ধতার, প্রতীতীর, প্রজ্ঞার। এটা একটা সংমিশ্রিত র‍্যান্ডাম তালিকা মাত্র। ভেঙে ভেঙে বলা সম্ভব। এমনকি ভেঙে বলিনি বলে পাঠকের বিশেষ অসুবিধা হচ্ছে বলেও আমার মনে হয় না। এর একেকটা শব্দে কয়েক সেকেন্ড থামলেই তার সম্পর্কিত দৃশ্যকল্প, অভিজ্ঞতা তিনি মনে করতে পারবেন। যাঁরা এই তালিকার মধ্যে ‘বিশ্বাস’ও

মানস চৌধুরী সম্পাদিত সুলতানা ইউসুফালীর “আমার শরীর, আমার ব্যাপার”

বাংলা সম্পাদকের টীকা: ২০০০ সালে সুলতানা ইউসুফালীর এই রচনাটিকে আমাদের নারীবাদী সংকলনে অন্তর্ভুক্ত করেছিলাম। বইটির সম্পাদক দুজনেরই শিক্ষক রেহনুমা আহমেদ নারীবাদী চোখের স্থানিকতা, বৈশ্বিকতা আর নানাবিধ মাত্রা বিষয়ে সজাগ থাকতে আমাদের শিখিয়েছিলেন। সায়দিয়া গুলরুখের সাথে যুগ্ম-সম্পাদিত ‘কর্তার সংসার’ বইটি যেরকম আলাপ আলোচনায় থাকা দাবি করে তা না-থাকার কারণ এই বিশ বছরে আনুষ্ঠানিকভাবে পর্যালোচনা করিনি। সেটা আজকের

শুদ্ধস্বর
error: Content is protected !!