Bangladesh

Freedom to Publish Day

Publication houses play an vital role in sponsoring and promoting writers and thought-provoking work in a marketplace of ideas. Shuddhashar proposes we recognize this by making 31 October   Freedom to Publish Day.

প্রেম, বিয়ে, যৌনতা, সামাজিক বাধা ও মোরাল পুলিশিং

সম্প্রতি হেফাজত ইসলামের কেন্দ্রীয় নেতা মামুনুল হক নারায়ণগঞ্জের একটি রিসোর্টে অবরুদ্ধ ও জেরার মুখোমুখি হন। এসময় তার সাথে ছিলেন একজন নারী। মামুনুলের ভাষ্যমতে নারীটি তার দ্বিতীয় স্ত্রী। অবকাশ যাপনের জন্য স্ত্রীকে নিয়ে তিনি রিসোর্টে এসেছিলেন। কিন্তু উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তাগণ, স্থানীয় সাংবাদিক ও সরকার দলীয় নেতা-কর্মীরা তাদের  স্বামী-স্ত্রী সম্পর্কের বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন এবং বিবাহের প্রমাণস্বরূপ

Contemporary political cartoons from Bangladesh

As Bangladesh toils under authoritarian rule, Cartoonist Mehedi has taken up the initiative to draw cartoons that highlight authoritarianism, corruption, and lack of justice in contemporary Bangladesh. Cartoons are a  powerful tool to fight oppression. We hope publishing Mehedi’s cartoons, some of which are previously unpublished, will contribute to the larger struggle of fighting authoritarianism and

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন যেভাবে গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে দমন করে

রণজিৎ গুহ একটা সাক্ষাৎকারে প্রজার সাথে নাগরিকের তফাত নিয়া বলছিলেন: ‘প্রজার সঙ্গে নাগরিকের মৌলিক তফাত এই যে, নাগরিকের অধিকার আছে, প্রজার নেই। প্রজার ভালো মন্দ, মরা-বাচা সবই প্রভুশক্তির অনুগ্রহ-নির্ভর। প্রভুর কাছে প্রজা প্রার্থনা করতে পারে, আবেদন করতে পারে, অবস্থাবিশেষে নালিশ জানাতে পারে; এক কথায়, সে চাইতে পারে। কিন্তু সে দাবি করতে পারে না। কারণ তার

আল-জাজিরার একটি প্রতিবেদন, কিছু প্রতিক্রিয়া এবং ‘মাফিয়া-রাষ্ট্রের’ কদর্য রূপ

আমি কোনোভাবেই বলার চেষ্টা করছি না যে, আল জাজিরার প্রতিবেদন একদম নিখুঁত, শতভাগ সত্য। এর শক্তি ও সম্ভাবনা জায়গাটা চিহ্নিত করা দরকার, আবার এর দুর্বলতাগুলোকে জনগণের সামনে তুলে ধরা দরকার। এতে উত্থাপিত ‘শক্তি ও সম্ভাবনাময়’ বিষয়গুলো নিয়ে সরাসরি ক্ষমতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা, আবার ‘দুর্বল’ বিষয়গুলোর পর্যালোচনা করা- অন্তত সাংবাদিকতার দৃষ্টিকোণ থেকে এটাই হওয়া উচিৎ ছিল স্বাভাবিক

অভিমত | বাংলাদেশের শাসনতান্ত্রিক সংকট প্রসঙ্গে | সারোয়ার তুষার

রাষ্ট্র প্রত্যেক নাগরিকের মৌলিক অধিকারের সুরক্ষা দিবে। রাষ্ট্র থাকবে সমাজের অন্তর্গত। সমাজে নানাবিধ স্বাধীন উদ্যোগ, সক্রিয়তা থাকে। ব্যক্তি ও সমাজের স্বাধীনতাকে নিঃশর্ত ধরে আইন ও ক্ষমতাকাঠামোর বিন্যাস তৈরি করা প্রয়োজন। নাগরিককে আইনত জুলুম-নিপীড়ন করার ঔপনিবেশিক মডেলের আইনের সাপেক্ষে মৌলিক অধিকারকে বিচার করা যাবে না। সমাজের দ্বন্দ্বগুলোর শান্তিপূর্ণ মীমাংসার পথ থাকা দরকার। একটা ইনক্লুসিভ ও গণক্ষমতাতান্ত্রিক

যৌন সন্ত্রাস: সমাজ ও রাষ্ট্রের রাজনৈতিক হাতিয়ার

ধর্মীয় গুরু ও আলেমদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রযন্ত্রের ব্যর্থতার দায় আড়াল করা যায়। যেখানে সেই আলেম ও ধর্মীয় শিক্ষকরা ধর্ষণকে কেবলই ধর্মীয় বিধান না মানার ফলাফল হিসেবে অভিহিত করেন। ধর্ষণ সেখানে কেবলই সামাজিক ক্ষতি, মালিকানাহীন যৌনতা। সহিংসতার স্বীকৃতি সেখানে নেই, শারিরীক-মানসিক ক্ষতির স্বীকৃতি নেই। আছে কেবল নারীর অপমান আর অসম্মান।   ধর্ষণ

ডানপন্থার বৈশ্বিক উত্থান : অর্জুন আপ্পাদুরাই এর তত্ত্বতালাশ ও পর্যালোচনা

এরদোয়ান তো সার্বভৌমত্বের রঙ্গমঞ্চে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে রীতিমতো অনিবার্য টুল বানিয়ে ছেড়েছেন। একদিকে নব্য অটোমানবাদী কায়দায় ‘নয়া তুরস্ক’ নির্মাণ,  মুসলিম দুনিয়ার ত্রাতা হওয়ার সাম্রাজ্যবাদী বাসনা ; অন্যদিকে ইউরোপের দিকেও এক পা দিয়ে রাখা এরদোয়ানের রাজনৈতিক প্রকৃতি। ভিন্নমত এবং রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নির্মূল করার ক্ষেত্রে এরদোয়ান বরাবরই চরম নির্মম।   অর্জুন আপ্পাদুরাই ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান নৃবিজ্ঞানী। বিশ্বায়নের সাংস্কৃতিক

শুদ্ধস্বর
error: Content is protected !!